Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির নোবেল জয় ও খাদ্য নিরাপত্তা

ড. মনসুর আলম খান

এ বছর শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেল জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি)। গত ৯ অক্টোবর ২০২০ নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি ডব্লিউএফপির শান্তি পুরস্কার প্রাপ্তি সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছেন। কমিটি বৈশ্বিক শান্তি বজায় রাখতে ডবিøউএফপির অবদানের কথা তুলে ধরেছেন। তাঁরা বলেছেন, সংস্থাটির ক্ষুধা নিবারণের প্রয়াসের জন্য, সংঘাতপূর্ণ এলাকায় শান্তির অবস্থা উন্নতিতে অবদান রাখার জন্য এবং যুদ্ধ ও সংঘর্ষের অস্ত্র হিসাবে ক্ষুধার ব্যবহার প্রতিরোধ করার প্রয়াসের জন্য বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচিকে ২০২০ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে।


ডব্লিউএফপি বাংলাদেশের দুঃসময়ের বন্ধু হিসেবে পরিচিত। বন্যা, খরা, ঝড়, নদীভাঙন ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিপর্যস্ত বাংলাদেশের পাশে সব সময়ই থাকে জাতিসংঘের এই সংস্থা।
এ প্রসঙ্গে নোবেল কমিটির চেয়ারম্যান বেরিট রিস-অ্যান্ডারসন বলেছেন, ডব্লিউএফপি করোনাকালে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি ক্ষুধার্ত মানুষের দিকে ফেরাতে সক্ষম হয়েছে। খাদ্য নিরাপত্তাকে শান্তির উপকরণ হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে’। বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও সংস্থাটিকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন। অভিনন্দন জানিয়েছেন মাননীয় কৃষিমন্ত্রী  ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। অভিনন্দন বার্তায় মাননীয় কৃষিমন্ত্রী বলেছেন, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গড়ার প্রয়াসে নিয়োজিত ডব্লিউএফপিকে এ পুরস্কার প্রাপ্তি দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করবে। বিশেষ করে মহামারি করোনার প্রভাবে যখন বিশ্বের অনেক দেশে খাদ্য নিরাপত্তা চরম ঝুঁকিতে রয়েছে তখন এ পুরস্কার প্রাপ্তি সংস্থাটিকে তাদের উদ্যোগ আরও জোরালো করতে উৎসাহ দেবে। পাশাপাশি খাদ্য নিরাপত্তায় বিশ্বকে একযোগে কাজ করার বার্তাকে আরও শক্তিশালী করবে। জাতিসংঘের  মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসও অভিনন্দন জানিয়েছেন। ‘ক্ষুধার্ত পৃথিবীতে শান্তির আলাপ বেমানান উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, ডবিøউএফপি বিশ্বে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে প্রথম সারির যোদ্ধা।


বিশ্ব নেতৃবৃন্দের এসব অভিনন্দন বাণী এবং নোবেল কমিটির মূল্যায়ন থেকে একথা স্পষ্ট যে, পুরস্কার প্রদানের ক্ষেত্রে বিশ্ব শান্তিকে এ বছর দেখা হয়েছে ক্ষুধাহীনতার আঙ্গিক থেকে এবং খাদ্য নিরাপত্তাকে বিবেচনা করা হয়েছে বৈশ্বিক নিরাপত্তার ঢাল হিসেবে। খাদ্য নিরাপত্তার সহিত সম্মিলন ঘটানো হয়েছে শান্তির সূচককে। এ প্রসঙ্গে সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রসচিব হিলারি ক্লিনটনের মন্তব্য স্মরণ করা যেতে পারে। ২০০১ সালের ৬ মে এফএওতে দেয়া ভাষণে সে সময় খাদ্য দ্রব্যের উচ্চমূল্যের প্রভাবে বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে সংঘটিত দাঙ্গার প্রসঙ্গে টেনে তিনি বলেছিলেন, খাদ্য নিরাপত্তা কেবলমাত্র তিন বেলা খাবার গ্রহণের মাঝে সীমাবদ্ধ নয়। খাদ্য নিরাপত্তা বরং একটি দেশের অর্থনীতি, পরিবেশ, এমনকি জাতীয় নিরাপত্তার সাথে সংশ্লিষ্ট। হিলারি ক্লিনটন আরও বলেছেন, ‘খাদ্য নিরাপত্তা মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির মূল উপাদান’। সুতরাং দেখা যাচ্ছে, খাদ্য নিরাপত্তা কেবলমাত্র জাতীয় নিরাপত্তা নয়, দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতির নিয়ামকও বটে।


বর্তমান করোনাকালে খাদ্য নিরাপত্তা প্রসঙ্গ অন্য যে কোন সময়ের চেয়ে অধিকতর সংবেদনশীল। করোনার কারণে বিশ্বে এখন বিরাজ করছে অভূতপূর্ব সংকট। কোভিড-১৯ বিশ্ব জুড়ে শুধু মহামারী ঘটিয়েই থামছে না, বিশ্ব সভ্যতাকে দাঁড় করিয়েছে এক সীমাহীন  অনিশ্চয়তার মুখে। আশঙ্কা করা হচ্ছে বিশ্বব্যাপী চরম খাদ্যঘাটতিজনিত ব্যাপক প্রাণহানির। ডবিøউএফপি এবছর গত এপ্রিলে আশঙ্কা করেছিল যথাযথ সিদ্ধান্ত গ্রহণে ব্যর্থ হলে সারা বিশ্বে অপুষ্টি, অনাহারে। প্রায় তিন কোটি লোকের প্রাণহানি হতে পারে।


এই আশঙ্কাকে সামনে রেখে বিশ্বের নীতিনির্ধারকেরা আশুকরণীয় নিয়ে বিস্তর আলোচনা করেছেন। বিভিন্ন দেশ তাদের নিজেদের মতো করে কর্মপরিকল্পনা গ্রহণের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রও নিরূপণ করেছেন। এরই মাঝে জি-২০ এর কৃষি মন্ত্রীগণ, খাদ্য ও কৃষি সংস্থা, আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিল (ইফাদ), বিশ্ব ব্যাংক এবং ডবিøউএফপির এর প্রতিনিধিগণ। গত ২১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত  অনলাইন সভায় যুক্ত ছিলেন বাংলাদেশের কৃষিবান্ধব সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বিশ্বব্যাপী আসন্ন খাদ্য ঘাটতি সম্পর্কে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক নেতাদের সাথে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্কের ভিত্তিতে খাদ্য ঘাটতি মোকাবেলা করার প্রস্তাব রেখেছেন বিশ্ব নেতৃত্বের কাছে। দেশের অভ্যন্তরে বিরূপ পরিস্থিতি মোকাবেলায় ৩১ দফা নির্দেশনা প্রদান করেছেন তন্মধ্যে কৃষি সংক্রান্ত প্রধান নির্দেশনাটি হচ্ছে খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থা চালু রাখতে হবে, অধিক প্রকার ফসল উৎপাদন করতে হবে। খাদ্য নিরাপত্তার জন্য যা যা করা দরকার করতে হবে। সুতরাং কোভিড-১৯ এর প্রভাব মোকাবেলা করে বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিশ্ব শান্তির নবতর প্রতীক ‘খাদ্য নিরাপত্তা’র তত্ত¡ীয় ভাষা পড়তে পাড়াও জরুরি।


‘খাদ্য নিরাপত্তা’ এর  তত্ত¡ীয় সংজ্ঞা বুঝার জন্য আমাদের চোখ রাখতে হবে ১৯৯৬ সালের নভেম্বরে রোমে অনুষ্ঠিত বিশ্ব খাদ্য শীর্ষ সম্মিলন এর চূড়ান্ত প্রতিবেদনে। সেখানে উল্লেখ্য করা হয়েছে, ‘কোন সমাজে সকলের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে সব সময়ের জন্য প্রয়োজনীয় পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার প্রাপ্তির শারীরিক এবং অর্থনৈতিক সক্ষমতা বিদ্যমান থাকলে তবেই উক্ত সমাজে খাদ্য নিরাপত্তা অর্জিত হয়েছে বলা যাবে। এই সংজ্ঞা অন্তর্ভুক্তির মধ্য দিয়ে এফএও প্রাপ্যতা, প্রবেশাধিকার, খাদ্যের সঠিক ব্যবহার এবং টেকসই খাদ্য ব্যবস্থাপনা এই চারটি আঙ্গিককে খাদ্য নিরাপত্তার স্তম্ভ হিসেবে গ্রহণ করেছে।


করোনাভাইরাসের প্রভাবে ইতোমধ্যেই খাদ্য নিরাপত্তার প্রথম স্তম্ভ খাদ্যের প্রাপ্যতা হুমকিতে পড়েছে। অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক চলাচলে বিধিনিষেধের কারণে ব্যাহত হচ্ছে খাদ্য সরবরাহ চেইন। কিছু দিন আগেও একদিকে ফসল নিয়ে বিপাকে ছিল কৃষক, অন্যদিকে ভোক্তাপর্যায়ে বিরাজ করেছিল অপ্রতুলতা। আন্তর্জাতিক বাজারব্যবস্থা ছিল আরও সংকটাপন্ন। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, বাংলাদেশ ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৫২.০৫৯ লাখ টন গম আমদানি করেছে এবং রফতানি করেছে ০.৫৮৭ লাখ টন সবজি। করোনা পরিস্থিতিতে আমদানি-রফতানি দু’ই আছে হুমকিতে। আগামী দিনের বীজ, সার, বালাইনাশক, শ্রমিকের চলাচল, সংগ্রহ ইত্যাদি কারণে খাদ্য উৎপাদন ও সরবরাহ বিঘœ ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। স্থানীয় উৎপাদন ব্যাহত আমদানির মাধ্যমে সমাজে খাদ্য উপাদান যোগান দেয়ার চিরকালীন রীতি করোনাকালে হুমকিতে পড়েছে। এসব কারণে করোনা পরবর্তী সময়ে দেশের ১৬ কোটি লোকের জন্য খাদ্যের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করার একমাত্র উপায় হবে দেশীয় উৎপাদন বৃদ্ধির সকল প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা। আর এ কারণেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান, ‘কোন জমি যেন পতিত না থাকে’ খুবই সময়োচিত, খাদ্য নিরাপত্তার প্রাপ্যতা স্তম্ভ নিশ্চিতকরণের এক দৃঢ় পদক্ষেপ।


খাদ্য নিরাপত্তার দ্বিতীয় স্তম্ভ হলো খাদ্যে প্রবেশাধিকার। পর্যাপ্ত খাদ্যশস্য উৎপাদন অথবা আমদানির মধ্য দিয়ে পর্যাপ্ত খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করা গেলেও খাদ্যে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত হয় না। খাদ্যে প্রবেশাধিকার নিশ্চিতকরণের জন্য দরকার অর্থনৈতিক সক্ষমতা। পরিবারের সকলের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ পুষ্টিকর খাদ্য সংস্থান করা নির্ভর করে খাদ্যমূল্য এবং আর্থিক সামর্থ্যরে উপর। সরবরাহ পর্যাপ্ত হলে মূল্য নাগালে থাকে, আবার ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পেলে উচ্চমূল্য দিয়েও খাবার কেনা যায়। করোনাকালে খাদ্য সরবরাহের ঘাটতি এবং উচ্চমূল্য দুটোই বিরাট চ্যালেঞ্জ। ডব্লিউএফপি এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলছে। ডবিøউএফপি ২০১৯ সালে ৮৮টি দেশে তাদের ৫৬০০টি ট্রাক এবং ৩০টি জাহাজের মাধ্যমে নয় কোটি সত্তর লক্ষ পরিবারের মাঝে ৯.১৫ বিলিয়ন ডলারের খাদ্যসহায়তা প্রদান করেছে।


খাদ্যের সঠিক ব্যবহার খাদ্য নিরাপত্তার তৃতীয় স্তম্ভ। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের জন্য দরকার সঠিক পুষ্টিজ্ঞান এবং খাদ্যাভ্যাস। পারিবারিক পর্যায়ে খাদ্য বাছাই, পুষ্টিমান বজায় রেখে প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণ, সামাজিক পর্যায়ে পুষ্টিকর খাবার সহজলভ্যকরণ এবং বৈচিত্র্যানয়নের মাধ্যমে নিশ্চিত হতে পারে খাদ্য নিরাপত্তার তৃতীয় এই স্তম্ভ। ভাতে বাঙালির খাদ্য তালিকায় শর্করার আধিক্য ছিল চিরকালের। অর্থনীতি আর  জীবনমান উন্নয়নের সাথে পরিবর্তনের ছোঁয়া লেগেছে খাদ্যাভ্যাসেও। শস্য বহুমুখীকরণ, বছরব্যাপী ফল উৎপাদন, দানাদার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার পথ ধরে আমিষজাত খাদ্যে আত্মনির্ভরশীলতা অর্জনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ এগোচ্ছে সঠিক পথেই। এই উন্নয়ন যাত্রায় ডব্লিউএফপি বাংলাদেশের অন্যতম অংশীদার। ডব্লিউএফপি খাদ্য সম্পর্কিত  অর্জিত জ্ঞান এবং প্রযুক্তি পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে।


টেকসই খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা খাদ্য নিরাপত্তার চতুর্থ স্তম্ভ। যেকোন মহামারীর ন্যায় করোনা সংক্রমণও আঘাত এনেছে টেকসই খাদ্য ব্যবস্থার উপর। করোনার প্রাদুর্ভাবের একেবারে শুরুর দিকে গত এপ্রিলে এক নিবন্ধে ডবিøউএফপি আশঙ্কা করেছিল, করোনার প্রভাবে সৃষ্ট বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা উন্নয়নশীল অর্থনীতির ব্যাপক ক্ষতি করতে পারে, যা দেশগুলোর টেকসই খাদ্য ব্যবস্থাকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করবে। কৃষি ও শিল্প খাতে বরাদ্দকৃত প্রণোদনার সুষ্ঠু বণ্টন, অর্থনৈতিক অঞ্চলে শ্রমঘন শিল্প স্থাপনের কার্যক্রম দ্রæত বাস্তবায়ন, প্রাকৃতিক দুর্যোগের ন্যায় বাহ্যিক ঝুঁকি হ্রাসকরণ, জমি, মাটি এবং জলের মতো প্রাকৃতিক সম্পদের  যথাযথ ব্যবহারই নিশ্চিত করতে পারে টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা। বাংলাদেশ তথা বিশ্বের প্রতিটি খাদ্য সংকটাপন্ন এলাকায় কাজ করে যাচ্ছে ডবিøউএফপি। বছরের পর বছর ধরে।


১৯৬১ সালে প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে জাতিসংঘের এই সংস্থা ক্ষুধাকে জয় করার আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টায় নেতৃত্ব দিয়ে আসছে। যুদ্ধ-সংঘর্ষিত অঞ্চলে নিরীহ ক্ষুধার্ত মানুষের পাশে থেকে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। বিদ্যালয়ে খাদ্য সরবরাহের মাধ্যমে শিশুদেরকে বিদ্যালয়ে ধরে রাখার মতো অভিনব কর্মসূচি তাঁদেরই সৃষ্টি। সর্বোপরি খাদ্য নিরাপত্তাহীনতাকে যুদ্ধ ও সংঘাতের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে না দিয়ে বিশ্বে শান্তি স্থাপনে তাদের অবদান অনন্য, অতুলনীয়। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার অর্জন তাঁদের অবদানকে মহিমান্বিত করেছে। ২০২০ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়ায় জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচিকে অনেক অনেক অভিনন্দন। য়    

জেলা প্রশাসক, মেহেরপুর, মোবাইল : ০১৮২০৮১০৫৭১, ই-মেইল :  monsuralamkhan@gmail.com


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon